
প্রকৃত ইসলাম ও বাহ্যিক ইসলাম
প্রকৃত ইসলাম ও বাহ্যিক ইসলাম হযরত খুবায়েব রাদিয়াল্লাহু আনহু এর ঘটনা আপনারা সকলেই শুনেছেন। তাঁকে শুলিকাষ্ঠে চড়ানো হয়েছিলো। চতুর্দিকে তীর বৃষ্টি তাঁকে ঝাঁজরা করে দিয়েছিল । তার শরীর আঘাতে আঘাতে
১৯৯৩ সালের ১৪ জুলাই, চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের হাটকালুগঞ্জ মহল্লায় দিনের শুরুতে শুভ্র সকালে বাবা-মার কোল আলো করে পৃথিবীতে আগমন করেন। ২০০১ সালে মাত্র ৭ বছর বয়সে চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্ববৃহৎ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ফজলুল উলুম বহুমুখী মাদরাসা থেকে কুরআনের হিফজ সম্পন্ন করেন, ২০১১ মাত্র ১৭ বছর বয়সে জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম দক্ষিণগাঁও, ঢাকা থেকে তাকমীল ফিল হাদীস সম্পন্ন করেন। ঘটনাক্রমে, উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রথম শিক্ষা সমাপনকারী ছাত্র তিনি এবং উভয় প্রতিষ্ঠানে তিনি একক ছাত্র হিসেবে শিক্ষা সমপনকারী। একই সাথে ২০১০ সালে দাখিল এবং ২০১২ সালে আলিম পরীক্ষাইয় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। মাদরাসায় পড়াকালীন সময় থেকেই লেখালেখির হাতেখড়ি। তাকমীলের বছর তাঁর সম্পাদনায় একটি স্মারকগ্রন্থ বের হয় মাদরাসা থেকে। এরপর বাংলাদেশের স্বনামধন্য প্রকাশনী মাকতাবাতুল হেরা থেকে তাঁর কয়েকটি অনূদিত গ্রন্থও প্রকাশীত হয়। দীর্ঘ ০৩ বছর যাবত দেশের কলম নামক একটি মাসিক পত্রিকা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সম্পাদনার দায়িত্বও পালন করেন।
প্রকৃত ইসলাম ও বাহ্যিক ইসলাম হযরত খুবায়েব রাদিয়াল্লাহু আনহু এর ঘটনা আপনারা সকলেই শুনেছেন। তাঁকে শুলিকাষ্ঠে চড়ানো হয়েছিলো। চতুর্দিকে তীর বৃষ্টি তাঁকে ঝাঁজরা করে দিয়েছিল । তার শরীর আঘাতে আঘাতে
আমি আজ সারাদিন অপেক্ষা করেছি এই বুঝি আপা এলেনআপা চট করে ঢুকে পরলেন,আবার তার আবেগঘন ক্রন্দনআর চিরচেনা কন্ঠে বলে উঠলেনস্বজন হারানোর বেদনা, আমার থেকেআমার থেকে ভালো কেউ বুঝবে না।
তোমার সৃষ্টির মাঝেহারিয়ে যাই বারবার,তোমার সৃষ্টিতে হারিয়েতোমাকে আমিখুঁজে ফিরি বারবার। হে মহান মালিক আমারতোমাকে খুঁজে ফিরিদিশেহারা আমিমহান তুমি মালিক কাবার। চাঁদ সুরুজ আর গ্রহ রবিসব কিছু সৃজন করেছ তুমিতোমার তরে
আল্লাহর সাথে সকল সৃষ্টির একই সম্প র্ক। সকলেই তাঁর সৃষ্টি আর তিনি হলেন সকলের স্রষ্টা। তিনি খালিক আর সকল সৃষ্টি তাঁরমাখলুক। এ বিষয়ে সন্দেহ পোষণের কোন অবকাশ নেই। কুরআনে কারীমের অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনসৃষ্টির বিষয়ে আলোচনা করেছেন। আসমান – জমিন, চন্দ্র – সূর্য, সাগর- নদী, গাছপালা, পশু – পাখি, মানব – দানবসহ সব কিছুর স্রষ্টা তিনি।তবে অন্য সকল সৃষ্টির সাথে মানুষের কিছু মৌলিক পার্থক্য আছে। আর মানুষের সাথে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের খালিক-মাখলুকের সম্পর্কের বাহিরে আরও কিছু সম্পর্ক আছে।
কী সেই সম্পর্ক? আর কেনই বা সে সম্পর্ক? বিস্তারিত জানিতে নিচের বাটনে ক্লিক কর