অমুসলিমদের উৎসবে অংশগ্রহণ বিভিন্ন ধর্মের মানুষের সঙ্গে বসবাস করতে গিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে, দুর্গাপূজা বা বড়দিনের মতো উৎসবে আমরা কি অংশ নিতে পারি? এই লেখার উদ্দেশ্য হলো কুরআন, হাদিস, সাহাবিদের জীবন এবং আলেমদের মতামতের আলোকে বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করা। গবেষণায় দেখা যায়, এই উৎসবগুলোর মূল বিশ্বাস ইসলামের প্রধান
মক্কার রাত গভীর। চারপাশের পাথুরে পাহাড়গুলো যেন আকাশের তারার আলোয় স্নান করে আরও নীরব, আরও রহস্যময় হয়ে উঠেছে। ঘরের ভেতর মৃদু প্রদীপের আলোয় জেগে আছেন এক মহীয়সী নারী—খাদিজা।
ঘরে প্রবেশ করেই কম্পিত স্বরে তিনি শুধু দুটি শব্দ উচ্চারণ করতে পারলেন, “যাম্মিলুনি, যাম্মিলুনি!”—“আমাকে আবৃত করো, আমাকে আবৃত করো!”
হয়তো আগের রাতেই তুমি বিছানায় শুয়ে চুপচাপ কেঁদেছ। হয়তো ভার্সিটির প্রেজেন্টেশন বা পরীক্ষার চিন্তা তোমার ঘুম কেড়ে নিয়েছে। হয়তো কোনো বন্ধুর আচরণে তোমার হৃদয়টা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। অথবা হয়তো কোনো কারণ ছাড়াই তোমার ভেতরটা এক অজানা শূন্যতায় ছেয়ে আছে। কিন্তু পরের দিন সকালে, যখন পৃথিবী তোমার কাছে জানতে
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, আরব জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা এবং গঠন। যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আরবদের জীবন প্রণালী, তাদের উৎসাহ এবং অনুভূতির উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল। এই জাতীয়তাবোধ ইসলামি জাতীয়তাবাদের উপর পর্দা ফেলে দিয়েছিল। এমনকি এটি একটি বিশ্বাস ও ধর্মের রূপ ধারণ করেছিল। তার সংজ্ঞা এমনভাবে মুখস্থ করানো হচ্ছিল, এর বিস্তারে এতটাই মনোযোগ
আপনারা শুনেছেন হযরত আবু তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহু নামাজ পড়ছিলেন এমতাবস্থায় তার বাগানে একটি ছোট্ট পাখি ঢুকে পড়ে। কিছুক্ষণ পর সেটি বের হওয়ার রাস্তা পাচ্ছিল না। সেদিকে খেয়াল চলে আসায় হযরত আবু তালহার নামাজের একাগ্রতা বা খুশু নষ্ট হয়ে যায়। তিনি সাথে সাথে সম্পূর্ণ বাগান আল্লাহর রাস্তায় সদকাহ করে দেন। কেননা
যদি আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করে তাহলে কেহ তোমাদের উপর বিজয়ী হতে পারবে না। আর যদি তিনি তোমাদেরকে লাঞ্ছিত করেন তাহলে কে আছে? তার বিপরীতে তোমাদেরকে সাহায্য করবে। আর মুমিনদেরকে একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। (আলে ইমরান-১২০)
আমি আজ সারাদিন অপেক্ষা করেছি এই বুঝি আপা এলেনআপা চট করে ঢুকে পরলেন,আবার তার আবেগঘন ক্রন্দনআর চিরচেনা কন্ঠে বলে উঠলেনস্বজন হারানোর বেদনা, আমার থেকেআমার থেকে ভালো কেউ বুঝবে না। আমি তো হারিয়েছি সব,বাবা মা ভাই পরিবার, সব।আপনজন হারানোর বেদনামেট্রোরেল
অমুসলিমদের উৎসবে অংশগ্রহণ বিভিন্ন ধর্মের মানুষের সঙ্গে বসবাস করতে গিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে, দুর্গাপূজা বা বড়দিনের মতো উৎসবে আমরা কি অংশ নিতে পারি? এই লেখার উদ্দেশ্য হলো কুরআন, হাদিস, সাহাবিদের জীবন এবং আলেমদের মতামতের আলোকে বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা
হে যুবক,এক বুক ভালবাসা নিয়েহৃদয়ভরা আবেগ নিয়েঅশ্রু ভেজা দুটি আঁখি নিয়েকান্নাজড়িত কন্ঠে তোমাকে বলছিতুমি শোনো।তোমার ভাই হিসেবে বলছিতোমার বন্ধু হিসেবে বলছিতোমার হিতাকাঙ্ক্ষী হিসেবে বলছিতোমার আমার এক কালিমাসে কালিমার পরিচয় নিয়ে বলছিআমার কথা তুমি শোনো। হে যুবক তোমাকে বলছিতুমি কি তোমার
এই জমিন আমার এই দেশ আমার, এই মাটি আমার। আমি জমেছি এই দেশে এই মাটিতে আমি বেড়েছি আমি এই মাটির সন্তান। আমি মুসলিম আমি এই মাটির সন্তান এই মাটিতে আমি সাজদা করি রব্বের শানে এই মাটিতেই থাকব আমি এই মাটিই
এদেশে পতাকা নিয়ে বেশ হইচই চলছে। বিশেষত, বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ও মিছিল-মিটিংয়ে কালিমাখচিত পতাকা নিয়ে উপস্থিত হওয়া নিয়ে বেশ তুলকালাম হচ্ছে। আজ জুময়ার পর বাইতুল মুকাররম এলাকা থেকে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। মিছিল থেকে অন্য কাউকে হয়রানি কিংবা গ্রেফতার করা
আজ পবিত্র জুময়ার দিন আজ সপ্তাহের ঈদের দিন আজকে মোদের খুশির দিন। আজ সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন দোয়া কবুলের আজকে দিন ক্ষমা পাবে সব মুমিন। খোদার হুকুম পালনের দিন দলবেঁধে সব মসজিদে যায় কায়েম করতে খোদার দ্বীন। খোদার রহম পাবার দিন